শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস কাল :অন্ধকার থেকে আলোর পথে বাংলাদেশ
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১০ জুন ২০২১
![](https://www.dainikbandarban.com/media/imgAll/2020April/Screenshot-221-2106102300.jpg)
বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে বড় পরিবর্তনগুলোর একটি ঘটেছিল ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি। এই দিনে আবির্ভাব ঘটেছিল কথিত ওয়ান-ইলেভেনের। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের একতরফা সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে উদ্ভূত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি দেশে জারি হয় জরুরি অবস্থা। পরে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আবরণে গঠিত হয় সেনা নিয়ন্ত্রিত ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার’।
ওয়ান-ইলেভেনের এই পটপরিবর্তন নানা অস্বস্তির জন্ম দেয় শীর্ষ রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে। সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সেই দুই বছরে দল ভাঙা-দল গড়ার ‘খেলা’ও দেখে জনগণ। সে সময় দুর্নীতির মামলায় বহু রাজনৈতিক নেতা ও ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। ওয়ান-ইলেভেনের অগণতান্ত্রিক ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার’ ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই মিথ্যা মামলায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করে। তবে শেষ পর্যন্ত তাকে মুক্তি দিয়েই নির্বাচনের দিকে এগোতে হয় ওই সরকারকে। ১১ জুন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস। দীর্ঘ ১১ মাস কারাভোগ শেষে ২০০৮ সালের এই দিনে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার বিশেষ কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি।
আমরা যদি একটু পেছন ফিরে দেখি, তাহলে দেখতে পাই- ২০০৭ সালে একটি চেপে বসা অপশক্তি কী প্রতাপে দেশ শাসন করে গেছে! চেপে বসা শাসকদের চাপে পিষ্ট তখন গণতন্ত্র। রাজনীতি যেন গর্হিত অপরাধের পর্যায়ে চলে গিয়েছিল। রাজনীতিক পরিচয় দিতেও অনেকে কুণ্ঠিত ছিলেন তখন। পাঁচ বছরের জোট অপশাসনের পর চেপে বসা শাসককুল তখন রীতিমতো ত্রাস। রাতারাতি সবকিছু বদলে ফেলার আভাস দিয়ে রাজনীতি থেকে জঞ্জাল পরিষ্কার করার কথা তখন এমন করে বলা হতো যেন রাজনীতি এক গভীর পঙ্কে নিমজ্জিত। অবশ্য জোট অপশাসন রাজনীতিকে অনেকটাই সে পর্যায়ে নিয়ে যায়। আর সেই সুযোগেই চেপে বসে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মোড়কে ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার’ নামের নতুন এক শাসনব্যবস্থা।
ওয়ান-ইলেভেন নামের পটপরিবর্তনের পর সরকার পরিচালনায় আসা এই সরকারের আমলে ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করার পর সাহসী রাজনীতির পারিবারিক ঐতিহ্য ও সংগ্রামের ইতিহাসকে মুছে ফেলার কী কুৎসিত-নির্মম ও ভয়াবহ চক্রান্তই না করেছিল প্রতিক্রিয়াশীল চক্র! চেষ্টা করেছে সংকীর্ণ রাজনীতির হীনম্মন্যতার ছদ্মাবরণে তার ভাবমূর্তি নস্যাৎ করতে। রাজনৈতিক নিষ্ঠুর প্রতিহিংসাপরায়ণতা ও চক্রান্তের জাল বিছিয়েছে গোপনে।
আমরা যদি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনৈতিক জীবনের দিকে ফিরে তাকাই, তাহলে দেখতে পাই জীবনের সিংহভাগ তাকে থাকতে হয়েছে কারাভ্যন্তরে। বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলনের এই মহান নেতাকে স্বস্তিতে থাকতে দেয়নি পশ্চিম পাকিস্তানের চেপে বসা শাসকগোষ্ঠী। বঙ্গবন্ধুর মতোই যেন ভাগ্যবরণ করতে হয়েছে তার কন্যা শেখ হাসিনাকে। দেশের মানুষ যখন অধিকারবঞ্চিত, তিনি চেপে বসা শাসকদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে দেশে ফিরে দাঁড়িয়েছেন অধিকারবঞ্চিত মানুষের পাশে। যেমন দাঁড়িয়েছিলেন জাতির পিতা। শেখ হাসিনার চলার পথটা সহজ ছিল না কোনোদিনই।
এই উপমহাদেশের রাজনীতিতে জেল-জুলুম নতুন কোনো ঘটনা নয়। মহৎ রাজনীতিকরা কারাগারে বসেই তাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করেছেন-এমন অনেক নজির আছে। জননেত্রী শেখ হাসিনাও নির্জন কারাবাস কালে অলস সময় কাটাননি। কারাগারের নির্জনতাকে তিনি তার সৃজনশীল রাজনৈতিক চিন্তায় সময় পার করেছেন। তার চরিত্রের যে বিষয়টি সবারই নজর কাড়ে তা হচ্ছে, তার গভীর প্রত্যয়। দেশ ও মানুষের কল্যাণে নিবেদিতপ্রাণ জননেত্রী গভীর সংকটেও জনগণের কল্যাণ চিন্তা করেন। সেই চিন্তার প্রতিফলন এরই মধ্যে ঘটেছে। এক স্মৃতিচারণায় জননেত্রী শেখ হাসিনা উল্লেখ করেছেন, বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করার যে পরিকল্পনা, তা সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় কারাগারে নিঃসঙ্গ দিনগুলোতেই তৈরি করেছিলেন তিনি।
আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাসে অনেক উত্থান-পতন লক্ষ করা যায়। রাজনীতির ইতিহাসে কিছু কিছু ঘটনা ঘুরে ঘুরে আসে। যদি বলা হয় ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, খুব একটা বাড়িয়ে বলা হবে না। আমাদের দেশের রাজনীতি থেকে বঙ্গবন্ধুকে কোনোদিন মুছে ফেলা যাবে না। যদিও তাকে হেয় প্রতিপন্ন করার অনেক চেষ্টাই হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে তার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে আসতে হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার রাজনীতিতে অভিষেক যেমন তার জন্য সুখকর অভিজ্ঞতা ছিল না, তেমনি মসৃণ নয় তার রাজনৈতিক চলার পথটিও। পায়ে পায়ে পাথর ঠেলে শেখ হাসিনাকে আজকের অবস্থানে আসতে হয়েছে। জীবনের ঝুঁকি নিতে হয়েছে। কিন্তু জনগণকে আস্থায় নিয়ে রাজনৈতিক কল্যাণের যে পথযাত্রা শুরু হয়েছিল তার, তা থেকে তাকে বিচ্যুত করা যায়নি। ১৯৮১ থেকে এই দীর্ঘ রাজনৈতিক যাত্রাটি একেবারেই কুসুমাস্তীর্ণ বলা যাবে না। বরং কণ্টকাকীর্ণ দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়েছেন তিনি। বাবার মতোই অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে এসেছেন। দীর্ঘদিন কাটাতে হয়েছে নিঃসঙ্গ পরবাস। স্বামী-সন্তান নিয়েও গভীর বেদনার দিন পার করতে হয়েছে তাকে।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পরিবারের অন্য সদস্যদের হারিয়েও স্বদেশে ফিরতে পারেননি তিনি। দেশের মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে আসার পরও ছায়ার মতো তাকে অনুসরণ করেছে ঘাতক। একাধিকবার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। ১৯৮৬ সালের নির্বাচনে তিনি সংসদে প্রথমবারের মতো নির্বাচিত হন। বসেন বিরোধীদলীয় নেত্রীর আসনে। জনস্বার্থে ১৯৮৮ সালে পদত্যাগ করলেন। তারপর যুগপৎ আন্দোলন-সংগ্রাম। তাকে হত্যার চেষ্টা হয়েছে কয়েকবার চট্টগ্রামে, কোটালীপাড়ায়। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে গ্রেনেড হামলা করা হয়েছে। বাংলার মানুষের ভালোবাসার কাছে পরাজিত হয়েছে শত্রু। তারপরও ষড়যন্ত্র কম হয়নি তাকে নিয়ে। ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই তাকে গ্রেফতার করাটাও ছিল গভীর এক ষড়যন্ত্র। ১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগের সভানেত্রী হয়ে দেশে ফিরে আসার পর থেকে ১৯৮৩, ১৯৮৫, ১৯৯০ ও ২০০৭ সালেও গ্রেফতার করা হয় তাকে।
আজকের গণতান্ত্রিক বাংলাদেশকে অনেক কালো অধ্যায় পার হয়ে আসতে হয়েছে। এখনও বাধার পাহাড় ডিঙিয়ে চলতে হচ্ছে। কবি নির্মলেন্দু গুণ লিখেছেন, শেখ হাসিনার পায়ে পায়ে পাথর। সেই পাথর সরিয়ে শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে বিশ্বদরবারে এক সম্মানজনক পর্যায়ে নিয়ে যেতে পেরেছেন। কিন্তু ষড়যন্ত্র এখনও থেমে নেই। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে গভীর এক ষড়যন্ত্রের ভেতর দিয়ে যাচ্ছে দেশ। সাম্প্রতিক ঘটনাবলি তারই রেশ। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসার পথ খুঁজে বের করতে হবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই। বঙ্গবন্ধুকন্যাই পারেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে। বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর আদর্শের পথ ধরে উন্নয়নের নতুন পথে শনৈঃ শনৈঃ এগিয়ে নিয়ে যেতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের বিকল্প নেই। সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের ডাক দিয়েছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আর এখন অর্থনৈতিক মুক্তির সংগ্রামে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।
অমৃতের সন্তান শেখ হাসিনা চেপে বসা তত্ত্বাবধায়কদের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন ২০০৮ সালের ১১ জুন। তার মুক্তিতে সেদিন যেন মুক্তি পেয়েছিল গণতন্ত্র। ১১ জুন তাই গণতন্ত্রের মুক্তির দিন। অন্ধকার থেকে আলোয় ফেরার দিন। আবার এটাও তো সত্য, দেশকে অন্ধকারের দিকে নিয়ে যেতে প্রতিক্রিয়াশীল চক্র তৎপর। ঘাপটি মেরে আছে রাজনৈতিক অপশক্তিও। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক শক্তির ঐক্য ও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তির সম্মিলিত প্রয়াস। গণতন্ত্রের মুক্তির এই দিনে সেই মন্ত্রে নতুন করে উজ্জীবিত হতে হবে। দেশের জনগণকে ঐক্যবদ্ধভাবে দাঁড়াতে হবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে। জনকল্যাণে তিনি নিজেকে সমর্পণ করেছেন। তার ভাবনার জগৎজুড়ে শুধুই দেশের জনগণ। বিদেশ সফর শেষে দেশে ফিরে সংবাদ সম্মেলনেও তার দার্ঢ্য উচ্চারণ- ‘আমার দেশকে ভালোবাসি, দেশের মানুষকে ভালোবাসি। আমি যা কাজ করি দেশের জনগণের কল্যাণে কাজ করি।’
![দৈনিক বান্দরবান দৈনিক বান্দরবান](https://www.dainikbandarban.com/media/PhotoGallery/2021July/423ccf5468d4addd54c26c25e4b-2303260032.jpg)
- আলকিদমে স্কুল ছাত্রীকে যৌন হয়রানীর অীভযোগে শিক্ষক গ্রেফতার
- বান্দরবানে আগুনে নির্মাণাধীন রিসোর্টের কটেজ পুড়ে ছাই
- থানচি নৌকা ডুবির ঘটনায় নিখোঁজ দুই স্কুল ছাত্রীর সন্ধান মিলেনি
- আগস্টে বন্যার শঙ্কা আগাম প্রস্তুতি নিতে নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
- বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক অন্যদের জন্য মডেল : প্রধানমন্ত্রী
- হিসাব দিতেই হবে সম্পদের
- শিক্ষকদের আলোচনায় ডাকবে সরকার
- এনআইডির জন্য আলাদা জনবল কাঠামো হচ্ছে
- নতুন শিক্ষাক্রমে মূল্যায়ন সাত পর্যায়ে, যুক্ত হচ্ছে বর্ণ
- কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের চারটি ইউনিট সচল, ১৬৪ মেগাওয়াট উৎপাদন
- বৈরী আবহাওয়াতেও চলবে উড়োজাহাজ
- বিএডিসির মাধ্যমে সাড়ে ১১ হাজার কিমি খাল খনন
- দায়ীদের শক্তভাবে ধরতে চায় সংসদীয় কমিটি
- বান্দরবানে পাহাড় ধসের আশঙ্কা, সতর্ক করতে মাইকিং
- দুর্নীতিতে কাউকেই ছাড় নয় কঠোর বার্তা প্রধানমন্ত্রীর
- রাশিয়াকে প্রকল্পের ব্যয় টাকায় পরিশোধ
- রেমিট্যান্স এলো ২ হাজার ৩৯২ কোটি ডলার
- বাজেট সহায়তায় ৪০ কোটি ডলার দিল এআইআইবি
- তালিকা তৈরি হচ্ছে সরকারি কর্মকর্তাদের
- সৌদিতে শ্রমিক হয়রানি বন্ধে টাস্কফোর্স গঠনে একমত রিয়াদ-ঢাকা
- ইছামতির প্রাণ ফেরাতে দেড় হাজার কোটি টাকার প্রকল্প সেনাবাহিনীর
- ছোট উদ্যোক্তাদের ঋণ দিতে গ্যারান্টি ফি অর্ধেক কমল
- আবার শুরু হয়েছে পায়রা ও আদানির বিদ্যুৎ উৎপাদন
- পদ্মা সেতু পরিচালনায় কোম্পানি হচ্ছে
- সাঙ্গু নদীতে নৌকা ডুবির ঘটনায় নিখোঁজ দুই স্কুল ছাত্রী
- ৬০টি হারানো মোবাইল ও নগদ টাকা হস্তান্তর করলো ২ এপিবিএন
- লামায় মহিলা কলেজ প্রতিষ্ঠা সংক্রান্ত মত-বিনিময় সভা
- কেএনএফের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা প্রদান
- টানা বৃষ্টি কেড়ে নিয়েছে সাঙ্গু নদী পাড়ের মানুষের ঘুম
- পাহাড় ধ্বসে রুমা উপজেলায় যান চলাচল বন্ধ
- আলীকদমের মারায়ংতং পাহাড়ে পর্যটকের মৃত্যু
- সরকারি অফিসের সময়সূচিতে আসলো পরিবর্তন
- বান্দরবানে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় আরও একজন গ্রেপ্তার, ছয়জনের রিমান্ড
- পদোন্নতি পেলেন ১৪ পুলিশ কর্মকর্তা
- বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি-আলীকদম সীমান্ত দিয়ে আসছে চোরাই গরু
- লামায় ম্যালেরিয়া নির্মূলেন আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- কেএনএফে’র প্রধান নাথাম বমের ঘনিষ্ঠ সহযোগী গ্রেপ্তার
- বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি বৃক্ষমেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
- ছাড়ের পরও পর্যটক নেই বান্দরবানে
- পর্যটক সংকট কাটেনি বান্দরবানে
- এমন ১০টি দেশ, যেখানে পাহাড়-পর্বতের রাজত্ব
- উন্নয়নে যারা পাশে তাদের সঙ্গেই চলবে বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী
- বান্দরবানে ঈদুল আযহা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর উপহার ভিজিএফ চাল বিতরণ
- দেশি-বিদেশি আমে জমজমাট বান্দরবান বাজার
- শঙ্খ নদীর দূষিত পানিই ভরসা কানাজিও পাড়ার অর্ধশতাধিক পরিবারের
- থানচি ঈদ-উল আযহা উপলক্ষ্যে ভিজিএফ চাল বিতরণ
- কেএনএফ বিষয়ে বম সোশ্যাল কাউন্সিলের মতবিনিময় সভা
- বান্দরবান শহরে এপিবিএন এর জালে আটক ইয়াবা ব্যবসায়ী
- বান্দরবানেও বেনজীরের ৮০ একর জমির খোঁজ
- শেখ হাসিনা-নরেন্দ্র মোদী সংক্ষিপ্ত শুভেচ্ছা বিনিময়
![দৈনিক বান্দরবান দৈনিক বান্দরবান](https://www.dainikbandarban.com/media/PhotoGallery/2021July/423ccf5468d4addd54c26c25e4b-2303260032.jpg)