শনিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৪ ||
আশ্বিন ২০ ১৪৩১
|| ৩০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ১ জানুয়ারি ২০১৯
রক্তচাপ যদি ১১০/৬০-এর রক্তচাপ অতিরিক্ত কমে গেলে মস্তিষ্ক, কিডনি, হৃৎপিণ্ডে ঠিকভাবে রক্ত চলাচল করতে পারে না। ফলে বুক ধড়ফড় করে, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, চোখে অন্ধকার ঘনিয়ে আসা, বমি ভাব, স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা ইত্যাদি উপসর্গ দেখা যায়। যেখানে সেখানেই এই সমস্যা হানা দিতে পারে। হঠাৎ প্রেশার কমে গেলে কী করা উচিত ১.চিকিৎসকদের মতে, এমন হলে প্রথমেই লবণ-চিনির পানি দিন রোগীকে। এক গ্লাস পানিতে ২-৩ চা চামচ চিনি ও এক চা চামচ লবণ মেশান। লবণের সোডিয়াম ও চিনির শর্করা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। তবে, ডায়াবেটিসের রোগী হলে চিনি বাদ দিয়ে বেশি করে লবণ-জল খান। যেদিন এমন হবে, পারলে সেই দিনটা সব খাবারের মাঝেই রাখুন লবণ-চিনির জল। ২.রোগীর ঘাড়ে, কানের লতির দু’পাশে ও চোখে-মুখে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিন। এতে তিনি অনেকটাই সুস্থ বোধ করবেন। স্নায়ুগুলি আরাম পাবে। ৩.শরীরে প্রোটিন কমলেও রক্তচাপের ওপর তার প্রভাব পড়ে। দুধ ও ডিমে হাই প্রোটিন। তাই এমন হলে রোগীকে পথ্য হিসেবে দিন ডিম ও দুধ। মূলত ডিমের কুসুম।
৪.কফি প্রেশার বাড়াতে খুব কার্যকর। ক্যাফিন আছে এমন পানীয় তাড়াতাড়ি রক্তচাপ বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই তা কমে গেলে কড়া করে কফি খেতে দিন রোগীকে। ৫.বাড়িতে যষ্টিমধু থাকলে এই অবস্থায় তা খুব কাজে আসবে। এক কাপ পানিতে ১০০ গ্রাম যষ্টিমধু মিশিয়ে রেখে দিন। ২-৩ ঘণ্টা পর পানিটি খেতে দিন রোগীকে। যষ্টিমধু রক্তকে শুধু পরিশুদ্ধই করে না, বরং রক্তচাপের ভারসাম্যও বজায় রাখে।নীচে নেমে যায়, তা হলে লো ব্লাড প্রেশার বা নিম্ন রক্তচাপ বলে তাকে ধরে নিতে হবে।
dainikbandarban.com
সর্বশেষ
জনপ্রিয়