বুধবার ২৩ অক্টোবর ২০২৪ ||
কার্তিক ৬ ১৪৩১
|| ১৮ রবিউস সানি ১৪৪৬
দৈনিক বান্দরবান
প্রকাশিত: ২২ অক্টোবর ২০১৯
ডিজিটাল সেবা দিয়ে আগামী ৫ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ জাতিসংঘের ৫০ তম তালিকায় থাকবে বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি বলেন, ডিজিটাল পদ্ধতিতে নাগরিক সেবাগুলো মানুষের দোড়গোড়ায় পৌঁছে দিতে কাজ করছে সরকার। এরইমধ্যে সেবা ডিজিটাইজেশনে মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন যেমন বাস্তবতা তেমনি আগামীতে এটাই বিশ্বে নেতৃত্ব দেবে। জয় বলেন, 'ই-গভর্নমেন্ট মাস্টারপ্ল্যান প্রকল্পের পরীক্ষামূলক সময়ে আমরা ১টি সিটি করপোরেশন ও ৯টি পৌরসভার ২০ লাখেরও বেশি নাগরিককে ৫ ধরণের ‘নাগরিক সেবা’ পৌঁছে দেব। ২০২১ সালের মধ্যে আমরা ৩০০ পৌরসভাকে নাগরিক সেবা প্রদানের এই প্লাটফর্মে যুক্ত করব।'
আগারগাঁওয়ের আইসিটি টাওয়ারে বেশ কয়েকটি সরকারি সেবা এবং ই-গভর্মেন্ট মাস্টার প্ল্যান রিপোর্টের মোড়ক উন্মোচনকালে ডিজিটাল সেবা দিয়ে আগামী ৫ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ জাতিসংঘের ৫০ তম তালিকায় থাকবে বলে মন্তব্য করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি বলেন, 'ডিজিটাল পদ্ধতিতে নাগরিক সেবাগুলো মানুষের দোড়গোড়ায় পৌঁছে দিতে কাজ করছে সরকার। এরইমধ্যে সেবা ডিজিটাইজেশনে মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন যেমন বাস্তবতা তেমনি আগামীতে এটাই বিশ্বে নেতৃত্ব দেবে। বর্তমানে ইনডেক্সের ১১৫ নম্বরে রয়েছে বাংলাদেশ।'
'আগামী পাঁচবছরে আরও ৫০ ধাপ উন্নতি করে দুই অংশে আসবো আমরা। এটাই আমাদের লক্ষ্যমাত্রা। ১০ বছর আগে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছিলাম। তখন অনেকেই বুঝতে পারেনি যে, ডিজিটাল বাংলাদেশ কী? তবে অল্প সময়ের মধ্যেই আমরা তাদের ভুল প্রমাণ করেছি। ডিজিটাল বাংলাদেশ এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তব। আজ যা দেখছেন তা ডিজিটাল বাংলাদেশের সামান্য কিছু। আরও অনেককিছু আমরা করেছি এবং সামনে করবো।'
সরকারি সেবা সম্পর্কে জয় বলেন, 'এই পাইলট প্রজেক্ট দিয়ে প্রায় ২০ লাখ নাগরিককে সেবা দেওয়া হবে। ২০২০ সালের মধ্যে ৩০০ মিউনিলিপালিটিকে সেবা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। এখানে আরও ডিজিটাল সার্ভিস অন্তর্ভুক্ত হবে। ২০২১ সালের মাঝে দেশের অধিকাংশ নাগরিক অধিকাংশ সেবা হয় তাদের হাতের ছোঁয়ার মাধ্যমেই পাবে, নয়তো আমাদের ইউনিয়ন ডিজিটাল সেবাকেন্দ্রের মাধ্যমে নিতে পারবে।'
dainikbandarban.com
সর্বশেষ
জনপ্রিয়